'Mekuri' or Cat in Assamese Culture and Literature: A Study/ অসমীয়া সংস্কৃতি ও সাহিত্যে মেকুরী অথবা বিড়াল : একটি প্রতিবেদন
Keywords:
- Mekuri (cat),
- Totem & Taboo,
- Proverbs,
- Assamese Fictons,
- Tradition
Abstract
‘Mekuri’ or cat is a welknown 'motif' belonging to various folklores and beliefs prevalent in Assam. It was the 'totem’ of Chutiya. The third story in Assamese 'Saathar Vrat' is about 'Sato Mekuri’. In Assamese proverbs, Nursery Rhymes, folk tales etc. 'cat' appears with its innate powers. Again, ‘mekuri’ can be found in certain lexical applications and in several modern Assamese fictions. In accordance with the norms of folk culture, over time, the modern society and the cultural influence of other groups have maintained cat motif in Assamese public life. But the positive taboos have disappeared, and the negative taboos have persisted due to the influence of similar folk beliefs of other groups. Further structural analysis associated with the folklore of Assam may throw some new light. However, in Assamese rural and urban life, the cat remains as a symbol of tradition.
Downloads
References
১. সদরামিন, হরকান্ত বরুয়া, (১৯৯০) সূর্যকুমার ভুঞা (সম্পা.), ‘অসম বুরঞ্জী’, বুরঞ্জী আরু পুরাতত্ত্ব বিভাগ, পৃ. ২৩
২. চতুর্দশ শতকে চুটীয়া রাজ্যের সীমা বিস্তৃত ছিল বর্তমান শদিয়া থেকে শুরু করে অরুণাচল প্রদেশ সংলগ্ন অঞ্চল পর্যন্ত। এখনকার
লখিমপুর, ধেমাজি, তিনসুকিয়া এবং ডিব্রুগড়ের কিছু অংশ এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। রাজধানীর নাম ছিল সধয়াপুর, রাজাদের অধিষ্ঠান ছিল কুণ্ডিলনগরে। রাজা নন্দীশ্বর থেকে ধীরনারায়ণ পর্যন্ত রাজবংশের কথা জানা যায়। রাজবংশের সৌভাগ্য-সম্পদ এবং উত্তরাধিকার হিসাবে ছিল সোনা ও রূপার বিড়াল, সোনা ও রূপার দন্ড-ছত্র আর সোনা ও রূপার ‘চাল-পীরা’ বা জলচৌকি।
৩. পূর্বোল্লিখিত, পৃ. ২৪
৪. ভুঞা, সূর্যকুমার, (সম্পা.), (২০১৪) সাতসরী ‘অসম বুরঞ্জী’, দ্বিতীয় প্রকাশ, মণিমাণিক, গুয়াহাটি, পৃ. ৪৭-৪৮
৫. তদেব, পৃ. ৩২
৫. ক. চুটীয়া জনগোষ্ঠীয় সংস্কৃতি আরু ইতিহাস, https://m.facebook.com>chutiatribe, ১২.১২.২০১৮
৬. শর্মা, নবীন চন্দ্র, (২০০৩), ‘Ritual Tales of Assamese Women’, লোকসংস্কৃতি গবেষণা বিভাগ, গৌহাটি বিশ্ববিদ্যালয়, পৃ. ১৭
৭. তদেব, পৃ. ৪২-৪৩
৮. বরুয়া, প্রফুল্ল চন্দ্র, (সম্পা.), (১৯৬২), অসমীয়া প্রবচন, অসম পাব্লিকেশন বোর্ড, গুয়াহাটি
৯. ওই
১০. অসমীয়া সাহিত্যর চানেকি, (২০২১), ই-ম্যাগাজিন সংখ্যা, ২২ অগাস্ট
১০. ক. গগৈ, মাধুরী, অসমিয়াত কথাবতরা,
https://en.gb.facebook.com/groups/axomiyakothabotora/permalink, ০২-১০-২০১৮
১০. খ. ইসলাম, শেখ মকবুল, (২০১১) ‘লোকসংস্কৃতি বিজ্ঞান তত্ত্ব, পদ্ধতি ও প্রয়োগ’, বঙ্গীয় সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, পৃ. ২৩৪
১১. অসমীয়া ‘সাধুকথা’ সন্ত-সাধুর উক্তি বা সত্য কথা বলে দীর্ঘকাল ধরে পরিচিত হয়ে আসছে। এগুলো উপদেশ বা নীতিকথামূলক। বাংলার রূপকথার সঙ্গে এর যোগাযোগ নেই। বরং একে লোককথা বলা যেতে পারে।
১২. ভুঞা, মাধন, (২০১৯), ‘জোনবাইর দেশর সাধু’, পুরনিগুদাম শতদল শাখা সাহিত্য সভা, নগাঁও
১৩. বরা, রত্নেশ্বর, (২০২১), ‘মইনাহঁতলৈ মজা মজা সাধুকথা’, কৌস্তভ প্রকাশনী, ডিব্রুগড়
১৪. ‘তেনালীরামর সাধু’, Storiesworld.in, translated by STORIESWORLD789
১৫. অবিভক্ত গোয়ালপাড়া জিলার রাভা জনগোষ্ঠীর লোককথা, ‘বাঘ আরু মেকুরীর খরিয়াল’, ৭ম শ্রেণির অসমীয়া ভাষা পাঠ ১৪, শঙ্করদেব শিশু বিদ্যা নিকেতন, গুয়াহাটি।
১৬. বিঐতে উপজাতিদের এই লোককথাটি সংগ্রহ করেছেন প্রাগজ্যোতিষ মহাবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রবক্তা ড০ অভিজিৎ দত্ত।
১৭. বরা, দিলীপ, (২০১৪), ‘সধয়াপুরর সোনর মেকুরী’, এপোকাস, কটন কলেজ, গুয়াহাটি
১৮. ভরালি, বিভা : ‘প্রবীণা শইকীয়ার চুটিগল্প’, অপূর্ব বরা (সম্পা.), (২০১২), ‘অসমীয়া চুটিগল্প : ঐতিহ্য আরু বিবর্তন’, যোরহাট
১৯. ভরদ্বাজ, অপু, (২০২১), ‘আজি গল্প ক’ম’, আঁকবাঁক, গুয়াহাটি
২০. পূর্বোল্লিখিত, ‘অসমীয়াত কথাবতরা’ ফেসবুক পাতা।
২১. Dutta, Dr. Avijit Kumar, ‘Folk Beliefs of Fishing Communities: A Case Study in Kamrup District’, (2014), PhD Thesis guided by Dr. Sanjay De, Dept of Folklore Research, Gauhati University.