Al Mahmud's literary works and journalism/ আল মাহমুদের সাহিত্যকর্ম ও সাংবাদিকতা
Keywords:
- Al Mahmud,
- Mass Media,
- Literature and Journalism,
- Bold Writing
Abstract
Al Mahmud is known as a prominent poet, writer and thinker in Bengali literature. However, in addition to his literary identity, he also made important contributions as a journalist. In the 1960s, he actively engaged in journalism and worked for various newspapers and magazines. His journalistic career was a strong voice at the boundaries of literature, society and politics. Al Mahmud's journalism was truth-seeking and outspoken. He was involved in editing and writing for various newspapers including 'Kaler Kantho', 'Gana Kantho', 'Dainik Millat', 'Saptahik Kafila'. His writings reflected the problems of the common people, social inequality, political injustice and national consciousness. He saw journalism not just as a profession, but as a means of nation-building. His writings had the sensitivity of a poet as well as the perspective of a responsible citizen. Al Mahmud's journalistic activities have become a unique example of the fusion of literature and journalism. This research paper sheds light on Al Mahmud's journalistic contributions,He was a renowned Bangladeshi poet, novelist, and intellectual whose influence extended beyond literature to journalism.Although he is widely acclaimed for his poetic talent, Al Mahmud also played an important role as a journalist during a critical period in Bangladesh's socio-political history.Through his work in various newspapers such as Ganakantha, Dainik Millat, and Kafila, he highlighted national concerns, advocated for social justice, and promoted cultural identity.This paper highlights how his journalistic endeavors reflect the same depth, sensitivity, and commitment found in his literary work.Through a combination of poetic insight and fearless reporting, Al Mahmud emerged as a unique voice in Bangladeshi journalism - blending creativity with civic responsibility.
Downloads
References
১. আল মাহমুদ, সাজ্জাদ বিপ্লব (সম্পাদিত), আল মাহমুদ : সাক্ষাৎকার (ঢাকা: ঐতিহ্য, ২০০৩), পৃ. ৩৬-৩৭
২. জাকির আবু জাফর, আল মাহমুদ : যেমন দেখেছি তাঁকে, সরল রেখা প্রকাশনি, ঢাকা, অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০০০, পৃ.২৭
৩. আল মাহমুদ, সরদার আবদুর রহমান (সম্পাদতি), আল মাহমুদ : র্অধশত সাক্ষাৎকারে (ঢাকা: ঐতহ্যি,২০০৩). পৃ. ৬৪
৪. জাকির আবু জাফর, আল মাহমুদ : যেমন দেখেছি তাঁকে, সরল রেখা প্রকাশনি, ঢাকা, অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০০০
৫. আল মাহমুদ, সরদার আবদুর রহমান (সম্পাদিত), আল মাহমুদ : অর্ধশত সাক্ষাৎকারে (ঢাকা: ঐতিহ্য, ২০০৩), পৃ. ৬৪
৬. দৈনিক মিল্লাত : ১৯৪৬ খ্রীস্টাব্দ থেকে ১৯৪৮ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত (আবুল মনসুর আহমদ সম্পাদিত) কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেহাদ পত্রিকাটি ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৬ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত অধুনালুপ্ত দৈনিক মিল্লাত পত্রিকা নামে প্রকাশিত হত। যার সম্পাদকমন্ডলীর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আবুল মনসুর আহমদ।
(https://www.google.com/search?sca_esv)
৭. কাফেলা পত্রিকা : আবদুল আযীয আল আমান (১৯৩২ - ১৯৯৪) একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও প্রকাশক। ষাটের দশকে তিনি কাফেলা’ নামক একটি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করেন যা বাংলা সাহিত্যের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পরবর্তীতে কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত ও নাজমুল হক প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকা প্রকাশ করেন, পরবর্তীতে কবি আল মাহমুদ কাফেলা পত্রিকার সহসম্পাদক হিসেবে যোগদান করেন।
(https://bn.wikipedia.org/wiki)
৮. দৈনিক ইত্তেফাক : দৈনিক ইত্তেফাক বাংলাদেশের বাংলা ভাষার একটি জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্র। এটি বাংলা ভাষার প্রিন্ট সংস্করণ ছাড়াও ইংরেজি অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত হয়। ১৯৫৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর দৈনিক হিসেবে পত্রিকাটি যাত্রা শুরু করে এবং ২৫ ডিসেম্বর দৈনিকের প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়। এরপূর্বে ১৯৪৯ সালের ১৫ আগস্ট সাপ্তাহিক হিসেবে ইত্তেফাক যাত্রা শুরু করে, যার সম্পাদক ছিলেন তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া এবং প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও প্রকাশক ছিলেন ইয়ার মোহাম্মদ খান। (দ্র: https://bn.wikipedia.org/wiki)
৯. আল মাহমুদ, যেভাবে বেড়ে উঠি, (ঢাকা, অনণ্যা প্রকাশনি, ২০২২খ্রি.), পৃ. ৫২
১০. গণকণ্ঠ: দৈনিক গণকণ্ঠ স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত একটি দৈনিক পত্রিকা। ১৯৭২ সালে ১০ই জানুয়ারী ঢাকা থেকে পত্রিকাটির প্রকাশনা শুরু হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কবি আল মাহমুদ। এটি জনতা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজেস লিঃ থেকে প্রকাশিত হত। পত্রিকার প্রকাশক মনিরুল ইসলাম। এটির সম্পাদকীয় দপ্তর র্যাংকিন স্ট্রীটে অবস্থিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আফতাব আহমদ এই পত্রিকা প্রকাশে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনিই ছিলেন কার্যনির্বাহী সম্পাদক। পত্রিকাটির সরকারী-বিরোধী সাহসী অবস্থান সকলের দৃষ্টি কাডে। পরবর্তীতে পত্রিকাটি বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের বিশ্বাসীদের মুখপত্র বিশেষ করে জাতীয় সমাজতন্ত্রিক দল-এর মুখপত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। পত্রিকার সম্পাদক আল মাহমুদকে প্রেপ্তার করা হয়। এর ফলে দেশব্যাপী তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়। সরকার ১৩ই এপ্রিল ১৯৭৪ তারিখে পত্রিকাটি পুনঃপ্রকাশের সুযোগ প্রদান করে। ((https://bn.wikipedia.org/wiki/দৈনিক গণকন্ঠ)
১১. শিল্পকলা একাডেমী : বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশের জাতীয় সংস্কৃতি কেন্দ্র। এই একাডেমি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। জাতীয় সংস্কৃতির গৌরবময় বিকাশকে অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাংলাদেশের সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শিল্পকলার চর্চা ও বিকাশের উদ্দেশে ১৯৭৪ সালে ১৯ ফেব্রুয়ারি একটি বিশেষ আইন দ্বারা এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তিতে জাতীয় সংস্কৃতির গৌরবময় বিকাশকে জাতীয় আন্দোলন হিসেবে গডে তুলতে ১৯৭৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে গৃহীত “বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী আইন ১৯৭৪(১৯৭৪ সালের আইন নং ৩১) অনুসারে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে কবি আল মাহমুদকে এ একাডেমীর মহাপরিচালক নিযুক্ত করেন।
১২. দৈনিক সংগ্রাম : সংগ্রাম একটি দৈনিক প্রকাশিত জাতীয় পত্রিকা। ১৯৭০ সালের ১৭ জানুয়ারি পত্রিকাটি যাত্রা শুরু করে। দৈনিক সংগ্রাম বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি বাংলা ভাষার জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্র। সাইমুম সিরিজের লেখক আবুল আসাদ পত্রিকাটির সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দৈনিক সংগ্রাম বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক সংবাদের সাথে সাথে স্থানীয় ও আঞ্চলিক বিষয় সমূহ প্রকাশ করে। একইসাথে এটি বিনোদন, ব্যবসা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, খেলাধুলা, চলচ্চিত্র, ভ্রমণ, চাকরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ, মানবাধিকার এবং অন্যান্য সংবাদও সরবরাহ করে। ১৯৯৩ সাল থেকে কবি এই পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ছিলেন। (https://bn.wikipedia.org/wiki/দৈনিক সংগ্রাম)
১৩. সত্যযুগ : মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায় সম্পাদিত পরাগ পত্রিকায় সহ সম্পাদকের কাজ পান। সহসম্পাদক হিসাবে তিনি পশ্চিমবঙ্গ ও সত্যযুগ পত্রিকায় কাজ করেন। (https://bn.wikipedia.org/wiki//সত্য-যুগ,২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪খ্রি.)
১৪. বুদ্ধদেব বসু : বুদ্ধদেব বসু সাহিত্যিক, সমালোচক, সম্পাদক। ১৯০৮ সালের ৩০ নভেম্বর কুমিল্লায় জন্ম। তাঁর পরিবারের আদি নিবাস ছিল বিক্রমপুরের মালখানগরে। জন্মের অল্প পরেই ধনুষ্টংকারে তাঁর মাতৃবিয়োগ ঘটে এবং পিতা ঢাকা বারের উকিল ভূদেবচন্দ্র বসু পরিব্রজ্যা গ্রহণ করে নিরুদ্দেশ হন। এমতাবস্থায় বুদ্ধদেব মাতুলালয়ে লালিত-পালিত হন। তাঁর শৈশব, কৈশোর ও যৌবনের প্রথমভাগ কাটে কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ঢাকায়। ঢাকা থেকে প্রগতি ১৯২৭-১৯২৯) এবং কলকাতা থেকে কবিতা (১৯৩৫-১৯৬০) পত্রিকা প্রকাশ ও সম্পাদনা তাঁর জীবনের উল্লেখযোগ্য কর্ম। (https://bn.wikipedia.org/wiki, ২৮ জানুয়ারী ২০২৪খ্রি.)।
১৫. কবি আবদুর রশীদ ওয়াসেকপুরী : পঞ্চাশ দশক থেকে যে ক'জন প্রথম শ্রেণির কবি নিলস লিখে আসছেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে নানান। অসংগতি, নানান বৈপরিত্য, ধর্মীয় গোঁড়ামী ও সাম্প্রদায়িকতা তিনি তাঁর লেখায় সাধারণ ভঙ্গীতে এবং ব্যঁঙ্গ-বিদ্রুপে তুলে ধরে সমাজকে। সমাজের আদর্শিক রূপ নিয়ে বেঁচে থাকার ও ধর্মীয় অনুভূতিকে পুঁজি করে স্বার্থ হাসিলের অপচেষ্টা প্রতিহত করার; মানুষে মানুষে ভেদাভেদ দূর করণের প্রাণান্তর চেষ্টা সুস্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তোলেন।
(https://boiferry.com/author/abdur-rashid-wasequpuri)
১৬. ড. ফজলুল হক তুহিন, আল মাহমুদের কবিতা, ঢাকা, মাওলানা ব্রাদার্স, ফেব্রুয়ারী, ২০১৪ খ্রি.
১৭. আল মাহমুদ : কবির মুখ; ঢাকা, আদর্শ প্রকাশনী, ১ নভেম্বর, ২০১৮, ৩য় সংস্করণ, পৃ. ২৮২
১৮. বাংলা একাডেমী : বাংলা একাডেমি ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দের ৩রা ডিসেম্বর (১৭ অগ্রাহায়ণ, ১৩৬২ বঙ্গাব্দ) প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা, গবেষণা ও প্রচারের লক্ষ্যে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশে) এই একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন-পরবর্তী কালের প্রেক্ষাপটে বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন বর্ধমান হাউজে এই একাডেমির সদর দপ্তর স্থাপিত হয়। একাডেমির বর্ধমান হাউজে একটি ‘ভাষা আন্দোলন জাদুঘর’ আছে।
(https://bn.wikipedia.org/wiki/বাংলা একাডেমী)
১৯. আল মাহমুদ, সরদার আবদুর রহমান (সম্পাদিত), আল মাহমুদ : অর্ধশত সাক্ষাৎকারে (ঢাকা : ঐতিহ্য, ২০০৩). পৃ. ৭৪
২০. প্রেক্ষণ, খন্দকার আবদুল মোমেন সম্পাদিত, আল মাহমুদ সংখ্যা, জুলাই-ডিসেম্বর ২০০৭, পৃ. ১৫০

