Nepali vashar dwiswar/ নেপালি ভাষার দ্বিস্বর
Keywords:
- ধ্বনি,
- ধ্বনিমূল,
- দ্বিস্বর,
- পিটার রোচ,
- সুকুমার সেন,
- নেপালি ভাষাবিজ্ঞান
Abstract
ধ্বনি, ধ্বনিমূল (phoneme), ধ্বনিগোষ্ঠীর পর ভাষার কিছু ধ্বনি-সমবায়ের ওপর আমাদের নজর পড়ে। যার মধ্যে অন্যতম হল প্রথাগত ব্যাকরণে যৌগিকস্বর (diphthong) আর যুক্তব্যঞ্জন (cluster)। বাংলা বর্ণমালাতেই ঐ আর ঔ এই দুটি দ্বিস্বরকে আমরা প্রথমে (ধ্বনি-সমবায়ের দিক থেকে) দেখতে পাই। সাধারণ অর্থে অনেকেই বাংলা দ্বিস্বর বলতে এই দুটি বর্ণমালাকেই স্বীকার করেন। দ্বিস্বর ঠিক কাকে বলব? এই নিয়ে বাংলা ভাষায় অনেক মতপার্থক্য আছে। ড্যানিয়েল জোন্স দ্বিস্বরের সংজ্ঞায় বলেছেন - ‘When to vowels are so placed and so pronounce that there is a no diminution of sonority between them (i.e. that they do not for more than one syllable), they are said to from a DIPHTHONG.’ (1922:22)। অর্থাৎ পাশাপাশি অবস্থিত দুটি স্বরধ্বনিকে যখন পৃথক করা যায় না এবং একটি দল গঠন করে তাকে দ্বিস্বর বলে। এই প্রবন্ধের আলোচনাটিকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। প্রথমে দ্বিস্বরের স্বরূপ কী? দ্বিস্বরের গঠন ও বৈশিষ্ট্যগুলি কী, কী? তা বোঝার চেষ্টা করা হবে। দ্বিতীয়তে বাংলা দ্বিস্বরের প্রসঙ্গ ও তার কিছু দৃষ্টান্ত। কারণ নেপালি দ্বিস্বর সম্পর্কে আলোচনার পূর্বে এই দিকটির ধারণা স্পষ্ট করা দরকার। তৃতীয়তে নেপালি ভাষার দ্বিস্বরের বিশদ প্রসঙ্গ।
Downloads
References
নেপালি গ্রন্থ :
অধিকারী হেমাঙ্গ রাজ (২০১১): প্রয়োগাত্মক নেপালী ব্যাকরণ। ললিতপুর: সাঝা প্রকাশন।
বন্ধু চূড়ামণি (১৯৯৫): নেপালি ভাষাকো উৎপত্তি । কাঠমাণ্ডৌঁ: সাঝা প্রকাশন।
যাদৱ যোগেন্দ্রপ্রসাদ (২০০২): ভাষাবিজ্ঞান। কীর্তিপুর: ন্যু হিরা বুক্স ইন্টরপ্রাইজেজ।
বাংলা গ্রন্থ :
দাক্ষী অলিভা (২০১৩): বাংলা ভাষাবিজ্ঞান অভিধান। কলকাতা: সংস্কৃত পুস্তক ভাণ্ডার।
মজুমদার অভিজিৎ (২০১৪): ভাষাপ্রসঙ্গ ও ধ্বনিবিজ্ঞান। কলকাতা: দে’জ পাবলিশিং।
লামা সূর্য (২০২০): নেপালি ভাষা-পরিচয়। কলকাতা: বঙ্গীয় সাহিত্য সংসদ।
সরকার পবিত্র (২০০৬): বাংলা ব্যাকরণ প্রসঙ্গ। কলকাতা: দে’জ পাবলিশিং।