Published Paper Details:
BANGLA SAHITYE NARIR JIBONE BIBAHER PROVAB O PARINATI.
TRIPTI DAS
বিবাহ, দেনাপাওনা, অপরিচিতা, স্ত্রীর পত্র, যোগাযোগ, উপন্যাস, বনফুল, তিলোত্তমা, গল্প, পুঁইমাচা
‘বিবাহ’ শব্দটি সুপ্রাচীন কাল থেকে আমাদের সমাজে সুপ্রচলিত। সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে দরকার পরবর্তী প্রজন্মের। আর এই নতুন প্রজন্মের জন্য প্রয়োজন সমাজ স্বীকৃত বিবাহ। ‘বিবাহ’ শব্দটির অর্থ হল বিশেষ রূপে বন্ধন। ‘মনুসংহিতায়’ মনু আট প্রকার বিবাহের কথা বলেছেন, যথা- ব্রাহ্ম, আর্য, দৈব, প্রজাপত্য, গান্ধর্ব, অসুর, পিশাচ, রাক্ষস। এরমধ্যে প্রজাপত্য বিবাহ আমাদের সমাজে বেশি দেখা যায়। সহজ ভাষায় বলতে গেলে বিবাহ হল দুটি হৃদয়ের বন্ধন। আরও প্রসারিত করে ভাবলে দুটি পরিবারের বন্ধন। কিন্তু সব বিবাহ বন্ধনই কি কল্যাণময় হয়? সব বিবাহ কি নরনারীর জীবনে মঙ্গলজনক? নাকি পৃথিবী থেকে চাঁদকে সুন্দর দেখালেও চাঁদের মধ্যে যেমন আছে গভীর ক্ষত, তেমনি বিবাহ বাইরে থেকে সুন্দর, শ্বাশ্বত, মঙ্গলময় একটা অনুষ্ঠান হলেও এর ভিতরে আছে পণপ্রথা নামক মারণ বীজ। বাংলা সাহিত্যের লেখকরা বারবার তুলে ধরেছেন এই পণপ্রথার বিষময় ফলটিকে। আলোচনার সুবিধার্থে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘দেনাপাওনা’, ‘অপরিচিতা’, ‘স্ত্রীর পত্র’ গল্প এবং ‘যোগাযোগ’ উপন্যাস, বনফুলের ‘তিলোত্তমা’ গল্প, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুঁইমাচা’ গল্প, মাণিক বন্দ্যোপাধ্যায় ‘মীমাংসা’ গল্প, এবং শরচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘শ্রীকান্ত’ ও ‘বিরাজবৌ’ উপন্যাসকে নেওয়া হল।
Journal : TRISANGAM INTERNATIONAL REFEREED JOURNAL
Paper ID : tirj/April/22/article-2
Page No : 10 – 16
Published In :Volume 2, Issue 2, April 2022
DOI (Digital Object Identifier) : http://doi.one/10.1750/TIRJ.29959
E ISSN : 2583-0848