Published Paper Details:

MADHYA JUGE SANSKRIT BHAGBAT ANUBADER BHABNA O KRISHNA MANGOL KABBYE TAR PROVAB.

 BABAI DAS    

সংস্কৃত ভাগবত অনুবাদ ভাবনা, কৃষ্ণমঙ্গল কাব্য, মালাধর বসু, রঘুনাথ ভাগবতাচার্য

মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে। সেই প্রভাব পরবর্তী সাহিত্যে কীভাবে ও কতটা পড়েছে তা আলোচনার অবকাশ রাখে বিশেষভাবে। সংস্কৃত ভাগবত যখন বাংলা ভাষায় অনূদিত হল, তখন বৈষ্ণবসমাজ ও সাধারণ পাঠক সমাজে এর যে অত্যন্ত আদর হয়েছিল তা সহজেই অনুমেয়। বাংলা কৃষ্ণমঙ্গল কাব্যগুলি ভাগবত অনুসরণে লেখা। কোনো একটি গ্রন্থের অনুকরণ বা অনুসরণ তখন হয়, যখন গ্রন্থটি জনসমাজে-বিশেষ করে পণ্ডিত সমাজে পরিচিত হয়ে ওঠে। মূল গ্রন্থের ভাব ও রসে আকৃষ্ট হয়েই কেউ কেউ সেই গ্রন্থকে ভাষান্তরিত করে থাকেন। সেই দিক থেকেই প্রথম কৃষ্ণমঙ্গল কাব্য মালাধর বসুর ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’। রচনাকাল ১৪৭৩-৮০ খ্রিষ্টাব্দ অর্থাৎ পঞ্চাদশ শতাব্দীর শেষার্ধ। মালাধর বসুর হাত ধরেই আমরা অনেকগুলি কৃষ্ণমঙ্গল কাব্য পেয়ে যাই। যার মধ্যে রয়েছে- মাধবাচার্য্যের ‘শ্রীকৃষ্ণমঙ্গল’, রঘুনাথ ভাগবতাচার্যের ‘শ্রীকৃষ্ণপ্রেমতরঙ্গিণী’, কবিশেখর দৈবকীনন্দন সিংহ রচিত ‘গোপালবিজয়’, দুঃখী শ্যামদাসের ‘গোবিন্দমঙ্গল’, পরশুরাম রচিত ‘শ্রীকৃষ্ণমঙ্গল’, ভবানন্দের ‘হরিবংশ’, অভিরাম দাসের ‘গোবিন্দবিজয়’ ইত্যাদি। এইসব রচনার মধ্যে কবিরা কখনও ভাগবতকে অনুকরণ-অনুসরণ করেছেন, কখনও স্বকপোলকল্পিত কাহিনিকে জুড়ে দিয়েছেন, আবার কখনও বা ভাগবত কাহিনির গ্রহণ, বর্জন ও সংক্ষেপণও করেছেন। এই বিষয়গুলিই প্রবন্ধে আলোচিত হয়েছে।

Journal : TRISANGAM INTERNATIONAL REFEREED JOURNAL

Paper ID : tirj/April/22/article-23

Page No : 184 – 195

Published In :Volume 2, Issue 2, April 2022

DOI (Digital Object Identifier) : http://doi.one/10.1750/TIRJ.30433

E ISSN : 2583-0848

Creative Commons Attribution 4.0 International License