Published Paper Details:

MAHABHARATER PRADHAN PRADHAN KOYEKTI NOISARGIK DRISHYA ABONG BANGALI KOBIGONER ANUBADER SATANTRATA.

LATIF UDDIN

প্রকৃতি সান্নিধ্য, অনুবাদক বাঙালি, অনুবাদের বিশিষ্টতা, নির্বাচিত অনুবাদক, নৈসর্গিক দৃশ্য, প্রকৃতির উদ্দীপন বিভাব, বৈচিত্র্যময় প্রকৃতি সত্তা, তুলনামূলক আলোচনা, প্রকৃতি সংহার।

মহাভারতের প্রধান চারজন বাঙালি অনুবাদক কাশীরাম দাস, শংকর কবিচন্দ্র, কালীপ্রসন্ন সিংহ, রাজশেখর বসুর অনুবাদে নিসর্গ যে স্বতন্ত্রতা বজায় রেখেছে তা আমরা প্রধান প্রধান কয়েকটি নৈসর্গিক দৃশ্যকে অবলম্বন করে নিরীক্ষণ করব এই প্রবন্ধে। মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগে এসে সুপ্রাচীন কালে রচিত ব্যাসদেবীয় নিসর্গ কতটা রক্ষিত বা পরিবর্তিত হয়েছে তা মধ্যযুগের দুই অনুবাদক কাশীরাম ও কবিচন্দ্র এবং আধুনিক যুগের দুই অনুবাদক কালীপ্রসন্ন ও রাজশেখর বসুর অনুবাদেকে সামনে রেখে তুলনামূলক আলোচনা করব। মহাকাব্যিক ধ্রুপদীয়ানার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে মহাভারতের নিসর্গ যেমন কাঠিন্যতা প্রকাশ করেছে তেমনি মধুর শান্ত কোমল প্রকৃতিরও অভাব এখানে নেই। উদ্দীপন বিভাব রূপে নিসর্গের যে সাধারণ ভূমিকা তা যেমন দেখব তেমনি বহিঃপ্রকৃতি ও মনোপ্রকৃতির সংযোগ যা চিরকালীন সাহিত্যের লক্ষণ তাও লক্ষিত হবে ব্যাস থেকে অনুবাদকদের কলমে। নিসর্গ অনেক ক্ষেত্রেই একটা স্বাধীন সত্তা স্বরূপ ঘটনা ধারার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। প্রকৃতি সংযোগ যেমন এখানে আছে তেমনি রয়েছে প্রকৃতি সংহার। সব মিলিয়ে নিসর্গের বিবিধ বৈচিত্র্যময় রূপ ও ভূমিকা আলোচিত হয়েছে এই প্রবন্ধে।

Journal : TRISANGAM INTERNATIONAL REFEREED JOURNAL

Paper ID : tirj/October22/article-1

Page No :  1 – 11

Published In :Volume 2, Issue 4

DOI (Digital Object Identifier) : 

E ISSN : 22583-0848

Creative Commons Attribution 4.0 International License